এবেলা-ওবেলা
আশিক আহমেদ
আমরা যারা ২১ পার করেছি তারা।প্রায় ১০০ শতাংশ মানুষ ছোটবেলা টাকে মিস করে।ছোট বেলার সেই স্বাধীন চলাফেরা। স্কুল যাওয়ার ৫ মিনিট এর রাস্তা ৩০ মিনিট করা।এর ওর বাগানে ঢিল।গ্রামের বুড়ো গুলোকে জ্বালানে।আর বন্ধুবান্ধবদের সাথে খেলা। এছাড়া কোনো কাজ আছে বলে মনে পড়েনা।
তবে আজকে লিখতে বসার উদ্দেশ্য হলো ছোটোবেলার বন্ধুগুলো। আমার কথাই বলি তাহলে সবার বুঝতে মনে হয় কস্ট হবেনা।যদি হয় কমেন্ট করে জানতে চাইবেন।
তবে আজকে লিখতে বসার উদ্দেশ্য হলো ছোটোবেলার বন্ধুগুলো। আমার কথাই বলি তাহলে সবার বুঝতে মনে হয় কস্ট হবেনা।যদি হয় কমেন্ট করে জানতে চাইবেন।
বয়সটা ৫-৬-৭ হবে
ছোটবেলায় খেলতাম আপনারা যার সাথে খেলতেন তাদের মতো কারো সাথে।বাড়ির কাছে আম বাগান ছিল।বলতে হয় ওখানেই বড় হওয়া।
তাদের সাথে ভাব ছিল বেশ ভালই। পাশেই একটা গুচ্ছগ্রাম ওখান থেকেই ছেলেপুলে আসত খেলতে।আমিও মাঝে মাঝে কারো কারো বাসায় খেলতে যেতাম। কারো সাথেই তেমন কনো বিরোধ ছিলনা। বিরোধ ছিল কেবল বিকালের আাকাশে যখন প্লেনের ধেয়া দেখা যেত কেও বলত প্লেন কেও বলত রকেট।
ছোটবেলায় খেলতাম আপনারা যার সাথে খেলতেন তাদের মতো কারো সাথে।বাড়ির কাছে আম বাগান ছিল।বলতে হয় ওখানেই বড় হওয়া।
তাদের সাথে ভাব ছিল বেশ ভালই। পাশেই একটা গুচ্ছগ্রাম ওখান থেকেই ছেলেপুলে আসত খেলতে।আমিও মাঝে মাঝে কারো কারো বাসায় খেলতে যেতাম। কারো সাথেই তেমন কনো বিরোধ ছিলনা। বিরোধ ছিল কেবল বিকালের আাকাশে যখন প্লেনের ধেয়া দেখা যেত কেও বলত প্লেন কেও বলত রকেট।
হঠাৎ সবাই আলাদা হয়ে গেল। জাহিদ,ইমরান,ইকরাম,সৈকত
একেকজন একেক জায়গায়। জাহিদ এর ওয়ার্কশপ এ কাজ জুটলো। ইকরাম মাদ্রাসায় গেল তার দেখাদেখি ইমরান।আমি বেচারা রইলাম একা।কি করা যারা বন্ধু ছিলনা তাদেরকেই বন্ধু করতে হলো। তাদের মধ্যে বেশিরভাগ হিন্দু(বাগ্দি)। পরিবার থেকে সেরকম কোনো নিষেধ না থাকলেও তাদেরকে এড়িয়ে চলতে শুরু করলাম এই ভেবে যে ওরা আমার মতো না। সবাই হারিয়ে গেল
একেকজন একেক জায়গায়। জাহিদ এর ওয়ার্কশপ এ কাজ জুটলো। ইকরাম মাদ্রাসায় গেল তার দেখাদেখি ইমরান।আমি বেচারা রইলাম একা।কি করা যারা বন্ধু ছিলনা তাদেরকেই বন্ধু করতে হলো। তাদের মধ্যে বেশিরভাগ হিন্দু(বাগ্দি)। পরিবার থেকে সেরকম কোনো নিষেধ না থাকলেও তাদেরকে এড়িয়ে চলতে শুরু করলাম এই ভেবে যে ওরা আমার মতো না। সবাই হারিয়ে গেল
ধিরে ধিরে বড় হলাম। পরিবেশ চিনলাম । লোকজন চিনতে শুরু করলাম বয়স তখন ১০/১২ হবে।
বড় ক্লাস। ছোটদের থেকে সন্মান পাওয়া সেখানেই শুরু। তখনই শৈশবের বন্ধু হলো।।ভালবাসাটা চরম। এসএসসি দিলাম শহড়ে পড়তে আসলাম সবাইকে ছেড়ে।কি জানি কি হয়ে গেল আমার।সবার থেকে বদলে গেলাম।সাব-কনসিয়াস মাইন্ড এর খেলা। যে যার যার মতো হাটতে শিখে গেছে।
বড় ক্লাস। ছোটদের থেকে সন্মান পাওয়া সেখানেই শুরু। তখনই শৈশবের বন্ধু হলো।।ভালবাসাটা চরম। এসএসসি দিলাম শহড়ে পড়তে আসলাম সবাইকে ছেড়ে।কি জানি কি হয়ে গেল আমার।সবার থেকে বদলে গেলাম।সাব-কনসিয়াস মাইন্ড এর খেলা। যে যার যার মতো হাটতে শিখে গেছে।
চাইলেই কি আার সেই দিন পাওয়া যাবে???
সবাই একসাথে থাকলে হয়ত ফিরে পাওয়া যেতো।
তবুও সবাই সবার দোষ গুন বিচার না করেই খেলতে নামি।এইত গত সেমিস্টারে বাসায় গিয়ে গ্রামের বন্ধুদের সাথে লুকোচুরি খেললাম।
তবুও চাইলেও বয়সটা আর আসবেনা।
তফাৎটা এবেলা আর ওবেলার
সবাই একসাথে থাকলে হয়ত ফিরে পাওয়া যেতো।
তবুও সবাই সবার দোষ গুন বিচার না করেই খেলতে নামি।এইত গত সেমিস্টারে বাসায় গিয়ে গ্রামের বন্ধুদের সাথে লুকোচুরি খেললাম।
তবুও চাইলেও বয়সটা আর আসবেনা।
তফাৎটা এবেলা আর ওবেলার